, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


পরীমণির বিরুদ্ধে মাদক মামলার বিচার চলবে: হাইকোর্ট

  • আপলোড সময় : ২২-০২-২০২৪ ০৩:০০:৫৭ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২২-০২-২০২৪ ০৩:০০:৫৭ অপরাহ্ন
পরীমণির বিরুদ্ধে মাদক মামলার বিচার চলবে: হাইকোর্ট ফাইল ছবি
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলা বাতিল চেয়ে চিত্রনায়িকা পরীমণির করা আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তির পর খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এর ফলে, তার বিরুদ্ধে মামলাটির কার্যক্রম চলতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

এর আগে, ২০২৩ সালের ৯ জানুয়ারি পরীমণির বিরুদ্ধে দায়ের করা মাদক মামলা বাতিল প্রশ্নে জারি করা রুল ছয় মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেন আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. নুরুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন দুই নম্বর বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদেশে মামলার কার্যক্রম পরিচালনা না করতে বিচারিক আদালতকে নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ে রুল নিষ্পত্তি না হলে বিচারিক আদালতে মামলাটির কার্যক্রম চলবে বলে উল্লেখ করেন আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের করা লিভ টু আপিল নিষ্পত্তি করে এ আদেশ দেওয়া হয়। এরপর হাইকোর্টে রুলের ওপর শুনানি হয়।

২০২১ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমনির বাসায় অভিযান চালায় র‍্যাব। দাবি করা হয় যে, ওই সময় বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দামি মদ, মদের বোতলসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় করা মামলায় পরীমনিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তিনি জামিনে মুক্তি পান। একই বছরের ৪ অক্টোবর আদালতে পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মামলায় পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি আদেশ দেন বিচারিক আদালত।

অভিযোগ গঠনের পর ওই মামলা বাতিল চেয়ে পরীমনি হাইকোর্টে আবেদন করেন। ২০২২ সালের ১ মার্চ হাইকোর্ট রুল দিয়ে মামলার কার্যক্রম পরীমনির ক্ষেত্রে তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন। রুলে পরীমনির ক্ষেত্রে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা ওই মামলার কার্যক্রম কেন বাতিল হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। এরপর হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আবেদন করে। শুনানি নিয়ে ২০২২ সালের ৮ মার্চ চেম্বার আদালত হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেন। পাশাপাশি রাষ্ট্রপক্ষকে নিয়মিত লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করতে বলা হয়। রাষ্ট্রপক্ষ নিয়মিত লিভ টু আপিল করে। শুনানি নিয়ে গত বছরের ৯ জানুয়ারি আপিল বিভাগ আদেশ দেন।
দেশে ফিরে নিজের স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস

দেশে ফিরে নিজের স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস